
স্টাফ রিপোর্টার,সে’জুতি রানী দেবনাথ।
আমি সে’জুতি রানী দেবনাথ পিতা অর্জুন দেবনাথ মাথা সীমা রানী, দুই বোন এক ভাই মিলে ৫ সদস্য পরিবারের সংসার আমাদের। আমি একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। পরিবারের সকল দায়িত্ব আমার এক মাত্র গরীব অসহায় বাবার কাঁধে। আমি দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী,আমার ছোট বোন অষ্টম শ্রেণিতে পরে আর ভাই এখনো ছোট, আমার মা গৃহিণী। ছোট থেকেই বাবা-মাকে আমি দেখেছি বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহীত হতে। তখন থেকেই বাবা-মায়ের পাশে দাড়ানোর আসা পোষন করছি আমি। তাদের জন্য কিছু করার ইচ্ছা করছে আমার। আমাকে ও আমার ছোট বোনকে পড়াশোনা করানোর জন্য বাবা-মা অনেক পরিশ্রম করে যাচ্ছে,আমাদের ভালো রাখার জন্য কতইনা কষ্ট করছে আমার বাবা। আমার একটা ইচ্ছা ছিল লেখা পরা করে ভবিষ্যতে নিজেকে ন্যায় নিষ্ঠার সাথে গড়িয়ে নিব তাই সাংবাদিকতার পেশাকে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করছি এবং ভাবছি সাংবাদিক হব। এরই মধ্যে বিধাতার অশেষ ক্রিপায় পরিচয় হয় আজকের দেশবানী পত্রিকার সম্পাদক এম এম সরোয়ার স্যারের সাথে। তার সাথে কৌশল বিনিময়ের পর ওই পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হিসাবে নিয়োগ পেলাম আমি। সকলের কাছে আমি আশীর্বাদ আশা করছি যেন সাংবাদিকতার মত মহান পেশার দায়িত্ব পালন করতে পারি এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারি। মা-বাবা ভাই বোনদের পাশে থেকে তাদেরকে সহযোগিতা করতে পারি। দেশ ও জাতির জন্য কিছু করতে পারি,সাংবাদিকরা বিভিন্ন ঝুঁকি নিয়ে তারা দেশেরও ও মানুষের স্বার্থে কাজ করেন তাদের অনেক বিপদ হবে যেনেও তারা দায়িত্ব থেকে পিছুপা হয় না। আমিও তাদের মত নিজেকে সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে দায়িত্ব করবো। আমার ইচ্ছা আমি একজন সৎ নিষ্ঠাবান সাংবাদিক হয়ে জাতীর সম্মুখে নিজেকে উৎসর্গ করবো। ধন্যবাদ জানাই এমএম সরোয়ার স্যারকে তিনি শ্রষ্টার অসেষ ক্রীপায় তিনি আমাকে ভোলা জেলা প্রেসক্লাব সংস্থায় সদস্য ও আজকের দেশবানী পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসাবে নিয়োগ দিয়েছেন। শ্রষ্টার কাছে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। বর্তমানে আমি পড়াশোনার পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব পালন করে যাবো। সকলের আছে আমি আশির্বাদ কামনা করছি যেন আমি ভবিষ্যতে ন্যায় নিষ্ঠার সাথে কাজ করে সাফল্য অর্জন করতে পারি।